“স্বামীর মানি ব্যাগে আমার যায়গায় অন্য একটি মেয়ের ফটো দেখে বেশ আশ্চর্য হলাম। জিঙ্গেস করলাম।
‘কী গো তুমি ইদানিং আমাকে একটু ভালোবাসতেছো। কাহিনী কি।
‘কম ভালোবাসি মানে।
‘হ্যাঁ আমার কেনো জানি মন বলতেছে আমার স্বামী আমাকে বতর্মান কম ভালোবাসে।
‘এইটা তোমার মনের ভূল।
‘ওহ! শোননা আমাকে বাপের বাড়ি রেখে আসবা।
‘হঠাৎ এই কথা।
‘নাহ খুব দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে বাবা-মাকে?
‘ঠিক আছে কাল রেখে আসবো। কিন্তু বেশি দিন থাকা যাবেনা তোমার।
‘মনে মনে বললাম আমি নাহ আসলেই তুমি খুশি। আবার বলো বেশি দিন থাকিও না। নাটক যতোসব।
‘ঠিক আছে।
‘আচ্ছা এখন আমি বাজারে গেলাম ফিরতে একটু রাত হবে তুমি খেয়ে নিও।
‘হূম।
‘তো এর পরে আমার স্বামী বাজারে যাওয়ার পরে মাগরিবের নামাজের সময় মোনাজাতে আল্লাহ্ কাছে স্বামী কে ভিক্ষা চাচ্ছিলাম। যেনো কেউ আমার স্বামী কে আমার কাছে থেকে কেড়ে নিতে না পারে। সে যেনো সব সময় আমার হয়ে থাকে। এই সব বলে কান্নায় পাগল হয়ে গেলাম।
‘বেশ কিছুক্ষন পরে মোনাজাত শেষে যেইনা উঠে যেইনা জায়নামাজটি রাখতে যাবো এমন সময় লক্ষ করলাম আমার স্বামী দরজায় দারিয়ে আমাকে দেখতেছে। তাকে জিঙ্গেস করলাম।
‘বাজারে যাওনি।
‘বাজরে গেলে কি এই দৃষ্টটি দেখতে পারতাম।
‘মানে।
‘উপমা আমাকে ক্ষমা করে দাও। সত্যি আমি পরকীয়ায় নিজেকে জরিয়ে ছিলাম। আমি বুঝতে পারিনি আমার বউ আমাকে এতোটি ভালোবাসে। আমার জন্যে এতোটা পাগল।
‘আরে কি করছো এই সব। বউয়ের কাছে কখনো ক্ষমা চাইতে নেই।
‘তবুও।
‘যাক তুমি নিজের ভূল বুঝতে পেরেছো এটাই অনেক বেশি আল্লাহ্ আমার দোয়া এতো তারা তারি কবুল করবে ভাবেই পারিনি।
‘ভালোবাসি বউ তোমাকে।
‘আমিও ভালোবাসি স্বামী তোমাকে।
“আসলেই স্বামী বা স্ত্রী এমন হলে তাকে বুঝাতে হবে। সব চেয়ে যেটা বড় কাজ সেইটা হলো আল্লাহ্ কাছে নামাজে বসে সমাধান চাইতে হবে। ইনশাআল্লাহ সমাধান এসে যাবে।
https://slotbet.online/