• April 22, 2025, 5:32 am
শিরোনাম
সফলতা পেতে হলে আগে নিজেকে ডেভলপ করতে হবে ফিনল্যান্ডের একটি রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা ভাস্কর্য কলকাতার সোনাগাছিতে ঘটে যাওয়া সত্য ঘটনা আমরা সবাই মানুষ ভারতে বাংলাদেশিদের কিডনি চুরির ঘটনায় ডাক্তার আটক ঐতিহ্য বহন করে চলেছে লালগোলার রথযাত্রা ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজের সামনে হঠাৎ এক বৃদ্ধ রিকসাওয়ালা আসলেন সরকারী দপ্তরের ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে একটি প্রতারক চক্র শালিখা উপজেলায় বঙ্গবন্ধুর ৪৮তম শাহাদৎ বার্ষিকী পালন। হিন্দু মহিলাকে পাকিস্তানে মাথা কেটে খুন মৃত্যুরহস্যের জট ছাড়াতে যাদবপুরের হস্টেলে নিয়ে যাওয়া হল ধৃত সপ্তককে, চলছে ঘটনার পুনর্নির্মাণ মাঝরাতে নেশায় চুর হয়ে এক মাতাল বাড়ি ফিরছে ফিরে দেখা ইতিহাস বাংলাদেশ ও ভারত এবং পাকিস্তান রাষ্ট্র মা কখনো বাড়ির পুরুষদের সাথে খান নি গাথুনী এবং প্লাস্টারের হিসাব(টাইমলাইনে রেখে দিন) মাগুরার শ্রীপুরের জমিদার বাড়ি ইউরোপের একটি দেশ যেখানে এই দৃশ্য অহরহ দেখতে পাবেন দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ফের ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১০ জনের আমরা সবাই রাজা বাংলাদেশের প্রথম ধনী ও শিল্পপতি জহুরুল ইসলাম আপনার কি হাসি আসছে, হিরো আলম বই লিখেছে চলমান ও আসছে BDS বা বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে জরিপঃ বেদের মেয়ে জোসনা’র আয় মাত্র ৭ কোটি টাকা : দাবি আজিজের হারিয়ে যাওয়া এক বিখ্যাত পেশা-ভিস্তিওয়ালা। হিন্দি তো জাতীয় ভাষা! UP-র কোর্টে ওই ভাষায় সাক্ষী দিতে বাংলার কারুর অসুবিধা কোথায়?’ একজন ধনী ব্যবসায়ী, দামি গাড়ি চেপে রাস্তায় যাচ্ছিলেন ভারতবর্ষের_রাজাগণ এই পৃথিবীতে ১২ প্রকার স্বামী আছে বৈষ্ণব হলে মায়ের হাতে খাওয়া যাবে কি জীবনে যা কিছুই করো না কেন, নিজের সুখের চাবিকাঠি অন্য কারো হাতে তুলে দিও না। বাবাকে বুঝতে একটা জীবন লেগে যায়! সময় শুধ সহ ফেরৎ দিয়ে থাকে দুধ খারাপ হলে দই হয়ে যায়। সন্তানের জন্য বাবার লেখা অসাধারন এক চিঠি। পুরুষ কি কাঁদে?”, জীবনযুদ্ধে পরাজিত এক অশীতিপর বৃদ্ধকে প্রশ্ন করেছিলেন এক অল্পবয়সী নারী।

সাইকোলজির টিচার ক্লাশে ঢুকেই বললেন

Reporter Name 119 Time View
Update : শিরোনাম শনিবার, জুলাই ৬, ২০২৪

সাইকোলজির টিচার ক্লাশে ঢুকেই বললেনঃ
– আজ পড়াবো না । সবাই খুশি । টিচার ক্লাশের মাঝে গিয়ে
একটা বেঞ্চে বসলেন ।
বাইরে বৃষ্টি, বেশ গল্পগুজব করার মত একটা পরিবেশ ।
ষ্টুডেন্ডদের মনেও পড়াশুনার কোন প্রেসার নাই । টিচার
খুব আন্তরিকতার সাথেই পাশের মেয়েটাকে বললেনঃ
– তোমার কি বিয়ে হইছে ?
মেয়েটা একটু লজ্জা পেয়ে বলল, জ্বী স্যার । আমার
একটা দুই বছরের ছেলে আছে।
টিচার চট করে দাঁড়িয়ে গেলেন । খুব হাসি হাসি মুখ নিয়ে
বললেনঃ
– আমরা আজ আমাদেরই একজন ছাত্রীর প্রিয় মানুষদের নাম
জানবো । এই কথা বলেই মেয়েটার দিকে তাকিয়ে
বললেন, মা আজকে তুমিই টিচার । এই নাও চক, ডাষ্টার । যাও
তোমার প্রিয় দশ জন মানুষের নাম লেখ ।
মেয়েটা বোর্ডে গিয়ে দশ জন মানুষের নাম লিখলো ।
টিচার বললেন – এরা কারা ? তাদের পরিচয় ডান পাশে লিখো ।
মেয়েটা এদের পরিচয় লিখল । সংসারের সবার নামের পাশে
দুই একজন বন্ধু, প্রতিবেশীর নামও আছে ।
টিচার এবার বললেন, লিষ্ট থেকে পাঁচ জনকে মুছে দাও ।
– মেয়েটা নির্দ্বিধায় তার প্রতিবেশী, আর ক্লাশমেটদের
নাম মুছে দিলো ।
টিচার একটু মুচকি হাসি দিয়ে বলল আরো তিন জনের নাম মুছে
দাও ।
– মেয়েটা এবার একটু ভাবনায় পড়লো । ক্লাশের অন্য
ষ্টুডেন্টরা এবার সিরিয়াসলি নিলো বিষয়টাকে । খুব মনযোগ
দিয়ে দেখছে মেইয়েটার সাইকোলজি কিভাবে কাজ
করছে ।
মেয়েটার হাত কাঁপছে । সে ধীরে ধীরে তার বেষ্ট
ফ্রেন্ডের নাম মুছলো। আরো কেঁপে উঠে বাবা আর
মায়ের নামও মুছে দিল । এখন মেয়েটা রীতিমত কাঁদছে ।
যে মজা দিয়ে ক্লাশটা শুরু হয়েছিলো, সেই মজা আর নাই ।
ক্লাশের অন্যদের মাঝেও টানটান উত্তেজন।
লিষ্টে আর বাকী আছে দুইজন । মেয়েটার হাজবেন্ড
আর সন্তান ।
টিচার এবার বললেন, আরো একজনের নাম মুছে দাও ।
– কিন্তু মেয়েটা ঠায় দাঁড়িয়ে রইলো । সে আর কারো নাম
মুছতে পারছেনা ।
টিচার বললেন, মাই ডিয়ার স্টুডেন্ট- এইটা একটা খেলা ।
তোমার সাইকোলজিক্যাল খেলা । জাষ্ট প্রিয় মানুষদের নাম
মুছতে বলছি । তোমাকে কাউকে মেরে ফেলতে তো
আর বলি নাই !
মেয়েটা কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে এবার নিজ সন্তানের নামটা মুছে
দিল । টিচার এবার মেয়েটার কাছে গেলেন বোর্ডের
কাছে । পকেট থেকে একটা গিফট বের করে বললেন,
তোমার মনের উপর দিয়ে যে ঝড়টা গেলো তার জন্য
আমি দুঃখিত । আর এই গিফট বক্সে দশটা গিফট আছে ।
তোমার প্রিয় দশজনের জন্যেই ।
এবার বলো, কেন তুমি কোন নামগুলো মুছলে ।
মেয়েটা বলল,
– প্রথমে বন্ধু আর প্রতিবেশীদের নাম মুছে দিলাম । কারন
তবু আমার কাছে বেষ্ট ফ্রেন্ড আর পরিবারের সবাই
রইলো ।
– পরে যখন আরো তিন জনের নাম মুছতে বললেন, তখন
বেষ্ট ফ্রেন্ড আর বাবা মায়ের নাম মুছে দিলাম । ভাবলাম, বাবা
মা তো আর চিরদিন থাকবে না । আর বেষ্ট ফ্রেন্ড না
থাকলে কি হয়েছে ? আমার কাছে আমার পুত্র আর তার বাবাই
বেষ্ট ফ্রেন্ড ।
– কিন্তু সবার শেষে যখন এই দুইজন থেকে একজনকে
মুছতে বললেন । তখন আর সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না । পরে
ভেবে দেখলাম, সন্তান বড় হয়ে একদিন আমাকে ছেড়ে
চলে গেলেও যেতে পারে । কিন্তু ছেলের বাবাতো
কোন দিনও আমাকে ছেড়ে যাবে না ।


আপনার মতামত লিখুন :

Comments are closed.

More News Of This Category
https://slotbet.online/