যারা কুমিল্লার মুরাদনগরের বোনটির চরিত্রের ব্যবচ্ছেদ করছেন, তাদের উদ্দেশ্যে –
https://www.facebook.com/share/1BrjAeGNqb/15yew6vuD7
‘আজকের পত্রিকা’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্যাতিতার চিৎকার শুনে ঘটনাস্থলে আশপাশের মানুষজন পৌঁছে ঘটনাটিকে পরকীয়া ভেবে নির্যাতিতাকেই মারধর করেন, এবং সেই অবস্থার ভিডিও ধারণ করেন। পরবর্তীতে তারা বুঝতে পারেন ঘটনাটি ধ*র্ষণ। তারা লজ্জিত হন এবং অভিযুক্তের বিচার চান।

এছাড়া ‘সোহেল রানা বনাম রাষ্ট্র’ মামলায় (৫৭ ডিএলআরের ৫৯১ পৃষ্ঠা) মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট উল্লেখ করেছে, যৌনকর্মের সময় যদি ভিকটিম কোনোরূপ বাধা না দেয় অথবা বাধা দেওয়ার চেষ্টা না করে অথবা কোনো চিৎকার না দেয় তাহলে ধ*র্ষণ হয়েছে বলে মনে করা যাবে না। কিন্তু কুমিল্লার বোনটি দরজা খোলেনি, অভিযুক্ত দরজা ভেঙেছে, বোনটি বাধা দিয়েছেন এবং চিৎকার করেছেন।

বাংলাদেশে সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২- এর ১৫৫ ধারা অনুযায়ী, ধ-র্ষণ ও যৌন নি*র্যাতনের অভিযোগ বিচারের ক্ষেত্রে অভিযোগকারী নারীর চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলা এবং দুশ্চরিত্র প্রমাণের যে আইনি সুযোগ ছিল, তা সংশোধনের মধ্য দিয়ে নারী চরিত্রের আইনি ব্যবচ্ছেদের অবসান ঘটেছে। কিন্তু আমাদের নোংরা মানসিকতায় নারী চরিত্রের ব্যবচ্ছেদের ধারাবাহিকতা চলমান।

সুত্র : কপি পেস্ট ফেসবুক থেকে (লক্ষন মন্ডল) সঠিক কিনা তা যাচাই করা হয়নি।
https://slotbet.online/