বিপ্লবীরা সাধারণ ঘরেই জন্ম গ্রহণ করেন, তার জন্মের একটা ঘটনা আছে চিনময় প্রভু যখন মায়ের গর্ভে ১/২ মাসেরতখন প্রভুর মা মনে মনে চিন্তা করলেন যে, গরীবের সংসার এক ছেলে ১ মেয়ে আছে আবার একটা বাচ্চা জন্মালে কিভাবে ভরনপোষণ চালাবো,তাই চিন্ময় প্রভুর মা বাচ্চা টাকে নসট করার জন্য অনেক ঔষধ পত্র খেয়েছিলেন, কিন্তু কোনভাবেই এই বাচ্চাটা নষ্ট হলো না, প্রভুর জন্মের একদিন আগে তারবাবা মারা গেলেন প্রভুর মা তখন প্রভু কে নিয়ে হাসপাতালে, তিনি স্বামীর মৃতদেহ দেখতে এবং তার দাহ্য কাজে উপস্থিত থাকতে পারলেননা,এতোটা কঠিন সময়ে চিন্ময় প্রভু জন্ম নিয়েছিলেন,
১৯৮৪-সালের ২৩-মে চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় এক নিম্নবিত্ত পরিবার বাবা মা নাম রাখেন_চন্দন কুমার ধর। পারিবারিকভাবে সবাই ছিলো মা মহামায়ার উপাসক। স্বপ্ন দেখলেন চন্দন কুমার ধর। অতঃপর সব ছেড়ে হয়ে গেলেন সন্ন্যাসী। বর্তমান নাম_চিন্ময় কৃষ্ণ দাস।যে মানুষটাকে সারা বিশ্বের মানুষ এখন চেনে জানে।একটা নির্যাতিত জাতিকে একত্রিত করার দায়িত্ব নিজের ঘাড়ে নিলেন।সারা পৃথিবীর হিন্দুকে একত্রিত করে গেলেন। বর্তমানে মিথ্যা মামলায় প্রভুকে জেলবন্দি করা হয়েছে।সারা পৃথিবী গর্জে উঠেছে। হিন্দুদের মুক্তির জন্য চিন্ময় প্রভুর একটা ডাকে হিন্দুরা রাজপথে নেমেছে।। রক্ত দিচ্ছে। প্রভুর মুক্তির জন্য হিন্দুরা যখন গর্জে উঠেছে_ ঠিক তখনই বাংলাদেশের জোঁকার প্রশাসন জিহাদীদের সহযোগিতা করে_হিন্দু নির্যাতনে মেতে উঠেছে‌। মুক্তি অবশ্যই আসবে। যুদ্ধের দামামা বেজে গেছে। আগামী মঙ্গলবার প্রভুর মামলার শুনানি আছে।সবাই প্রার্থনা করবেন___চিন্ময় প্রভু যেন দ্রুত মুক্তি পান। উনার সাথে আমার শেষ বার কথা হয়েছিলো রংপুরের সমাবেশের দিন সকালে।আমি প্রভুকে বলেছিলাম__গ্রেফতারের সম্ভাবনা থাকতে পারে।রাতে যেন কঠোর নিরাপত্তার বেষ্টনীর মধ্যে থাকেন।এটাও বলেছিলাম __প্রতিশোধ নেওয়ার মতো কিছু ছেলে যেন সব সময় রেডি থাকে।উনি সব কথাই শুনেছিলেন।। উত্তর দিয়েছিলেন খুব কম। একবারও বলেননি_আমি যেন উনার নম্বর কাউকে না দেই। যাইহোক প্রভুর জামিন ও দেশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য যা যা করা দরকার আমরা করছি। বর্তমান সোস্যাল মিডিয়ার যুগে হিন্দু নির্যাতনের যাবতীয় তথ্য পৌঁছে যাচ্ছে দিল্লী থেকে লন্ডন ঘুরে হোয়াইট হাউসে। মুক্তি আসবেই। প্রতিশোধ চাই জিহাদীদের বিরুদ্ধে। অনেক সহ্য করেছি আর নয়।।
______জয় শ্রীরাম।।🚩🚩🚩🚩