তোমার বিপদের সময় কেউ পাশে এসে না দাড়ালে, সাহায্য না করলে রাগ করো না। কারণ, কেউ-ই তোমার সাহায্যের জন্য দায়িত্ব নিয়ে রাখে নাই।
তোমার কঠিন পরিস্থিতির সময় যখন কেউ বুঝেও না বুঝার ভান করে থাকে, তাদের দোষ দিও না। কারণ, কেউ-ই তোমাকে বুঝার জন্য মানুষ হয়ে জন্মায়নি!
তুমি আলাদা, বন্ধুত্ব করা যায় না বলে হিংসা করো না। তোমার জীবনের পথে “ভাল পরিবার, ভাল বন্ধু, সহকর্মী” থাকতেও পারে আর নাও থাকতে পারে। মাঝপথে ছেড়ে যেতেও পারে, মূল বিষয় হচ্ছে নিজের গন্তব্য পর্যন্ত নিজেকে পৌঁছানো।
যত্ন নেয়ার মানুষ পেলে তাদের যত্ন গ্রহণ করো। কেউ-ই কি নেই? তাহলে নিজেকে নিজে যত্ন নাও। ভালবাসার মানুষ থাকলে তার ভালবাসা গ্রহণ করো। ভালবাসে না? তাহলে ক্ষমা করে দাও।
একজনের হৃদয়ের অন্দরমহলে কখন জায়গা করে নেবে সেটা তুমিও বলতে পারবে না। একপক্ষ যতটুকু থাকতে দেবে ততটুকু তোমাকে থাকতে হবে। সন্তুষ্ট অসন্তুষ্ট হওয়া তোমার বিষয়/কাজ! কেউ-ই তোমার অনুভূতিকে জিজ্ঞেস করতে আসবে না!
এসব স্বাভাবিকভাবে ঘটা ঘটনা, অস্বাভাবিকভাবে ক্লিষ্ট মনে থেকো না। নিজেকে নিজে মানসিক প্রশান্তি দিয়ে না রাখলে কেউ-ই তোমাকে মানসিক শান্তি দিতে পারবে না!
[ এই লেখাটি সম্ভবত চাইনিজ হতে বার্মিজ অনুবাদ, এটা বেশ কয়েক সপ্তাহ আগে ফেসবুকে বার্মিজ ভার্সনে পড়েছিলাম, এবং ভাল লাগার কারণে সেভ করে রেখেছিলাম। তাই, আজ আমার ফেসবুকের সততার জন্য অনুবাদ করে তাদেরও পড়ার, জানার পথকে উন্মুক্ত করে দিলাম ]
সকলের মঙ্গল হোক—