• November 13, 2025, 8:44 pm
শিরোনাম
চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র শার্শায় কৃষকের বাড়ি ভাংচুর ও বোমা হামলা ঘটনার মুল হোতা তোতা আটক যশোর জেলা যুবদলের বহিষ্কৃত প্রচার সম্পাদক আলোচিত জনি ডিবি’র হাতে ঢাকায় আটক কর্ম আমাদের হাতে, কিন্তু তার ফল নয় সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার ইসলামকাটি গ্রামের দিন মজুর সুকলাল দাস ও কণিকা দাসের কন্যা পুষ্পমালা দাস রাধা-কৃষ্ণের নিত্য পূজার জন্য কিছু সাধারণ নিয়মা বলী নিচে দেওয়া হলোঃ যারা কুমিল্লার মুরাদনগরের বোনটির চরিত্রের ব্যবচ্ছেদ করছেন শিব লিঙ্গ পূজা হিন্দু ধর্মে, বিশেষ করে শৈব সম্প্রদায়ে, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাসনা পদ্ধতি রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনের পাইলট নিহত, এফ-১৬ বিমান ভূপাতিত আজব দুনিয়া আজব নিয়ম এই সমাজে – কি করবেন এরা স্বামী-স্ত্রী কখনো দীর্ঘদিন দূরে থাকবেন না বেসরকারি চাকরিতে ভাইভা বোর্ডে সবচেয়ে বেশি জিজ্ঞেস করা হয় নিচের ৭৭ টি প্রশ্নঃ যারা আপনার সাফল্য বা সুখ সহ্য করতে পারে না, কে দিল এই নাম কোন সে পুরুষ? কার জন্য নারী হলো বে*শ্যা প্রশ্ন একটাই সফলতা পেতে হলে আগে নিজেকে ডেভলপ করতে হবে ফিনল্যান্ডের একটি রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা ভাস্কর্য কলকাতার সোনাগাছিতে ঘটে যাওয়া সত্য ঘটনা আমরা সবাই মানুষ ভারতে বাংলাদেশিদের কিডনি চুরির ঘটনায় ডাক্তার আটক ঐতিহ্য বহন করে চলেছে লালগোলার রথযাত্রা ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজের সামনে হঠাৎ এক বৃদ্ধ রিকসাওয়ালা আসলেন সরকারী দপ্তরের ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে একটি প্রতারক চক্র শালিখা উপজেলায় বঙ্গবন্ধুর ৪৮তম শাহাদৎ বার্ষিকী পালন। হিন্দু মহিলাকে পাকিস্তানে মাথা কেটে খুন মৃত্যুরহস্যের জট ছাড়াতে যাদবপুরের হস্টেলে নিয়ে যাওয়া হল ধৃত সপ্তককে, চলছে ঘটনার পুনর্নির্মাণ মাঝরাতে নেশায় চুর হয়ে এক মাতাল বাড়ি ফিরছে ফিরে দেখা ইতিহাস বাংলাদেশ ও ভারত এবং পাকিস্তান রাষ্ট্র মা কখনো বাড়ির পুরুষদের সাথে খান নি গাথুনী এবং প্লাস্টারের হিসাব(টাইমলাইনে রেখে দিন) মাগুরার শ্রীপুরের জমিদার বাড়ি ইউরোপের একটি দেশ যেখানে এই দৃশ্য অহরহ দেখতে পাবেন দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ফের ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১০ জনের আমরা সবাই রাজা বাংলাদেশের প্রথম ধনী ও শিল্পপতি জহুরুল ইসলাম আপনার কি হাসি আসছে, হিরো আলম বই লিখেছে চলমান ও আসছে BDS বা বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে জরিপঃ বেদের মেয়ে জোসনা’র আয় মাত্র ৭ কোটি টাকা : দাবি আজিজের হারিয়ে যাওয়া এক বিখ্যাত পেশা-ভিস্তিওয়ালা। হিন্দি তো জাতীয় ভাষা! UP-র কোর্টে ওই ভাষায় সাক্ষী দিতে বাংলার কারুর অসুবিধা কোথায়?’ ভয়ংকর এক নারী প্রজন্মের অপেক্ষায় মাগুরায় অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল ও শিক্ষা সহায়তা সামগ্রী বিতরণ। সনাতন ধর্মের আদি পিতা ও আদি মাতা শালিখা চতুরবাড়িয়া বাজারে,বিএনপির আঞ্চলিক কার্যালয় শুভ উদ্বোধন। একজন নারী যদি তার মুখ বা কথা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে শালিখা চতুরবাড়িয়া বাজারে,বিএনপির আঞ্চলিক কার্যালয় শুভ উদ্বোধন মাগুরা শালিখায় ধানের শীষের কর্মী সভা -২০২৫ লন্ডনের ঝলমলে শহরে, এক নিরিবিলি অফিসরুমে বসে ল্যাপটপে রিপোর্ট লিখছিলেন ডা. মৌমিতা রায়। ডিভোর্স কেন বাড়ছে?” – ৯ মাসের বাস্তব গবেষণার ফলাফল দুই ভাইয়ের পাইলসের চিকিৎসার নামে ভয়ঙ্কর প্রতারণার অভিযোগ

‘ননদিনী রায়বাঘিনী’ কথাটা সবাই শুনেছেন

Reporter Name 199 Time View
Update : শিরোনাম শুক্রবার, জুন ২৭, ২০২৫

‘ননদিনী রায়বাঘিনী’ কথাটা সবাই শুনেছেন। কিন্তু এই রায়বাঘিনী কথার পিছনে যে ইতিহাস তা অধিকাংশের অজ্ঞাত। কারণ বাঙালি সবচেয়ে অজ্ঞ বাঙালির ইতিহাস নিয়ে, সে বাবর আকবর নিয়েই ছাত্র জীবন কাটিয়েছে।
ভবশঙ্করী ছিলেন এক গ্রাম্য জমিদারের কন্যা। ছোটবেলা থেকে অসিখেলা, ঘোড়ায় চড়া, তীরন্দাজিতে পারদর্শিনী ছিলেন। ভুরশুটের রাজা রুদ্রনারায়ণ তাঁর বীরত্বে মুগ্ধ হয়ে তাঁকে বিবাহ করেন। ভুরশুট ছিল হাওড়া ও হুগলি জেলার অন্তর্গত একটি প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় রাজ্য।

রাজা রুদ্রনারায়নের মৃত্যুর পর রাজ্যের শাসনভার আসে তাঁর ওপর। তিনি দক্ষতার সাথে রাজ্যশাসন পরিচালনা করেন। এইসময় ভুরশুটের অধিবাসী পাঠান সর্দার ওসমান খাঁ মোগল সম্রাটের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হয়। ওসমান যুদ্ধের জন্যে রানীর সাহায্য চায় কিন্তু ভবশঙ্করী রাজী না হলে সে ভুরশুট রাজ্য আক্রমণ করার পরিকল্পনা করে।
ওসমান খানের সেনারা হিন্দু সন্ন্যাসীর ছদ্মবেশে ভুরশুট রাজ্যে প্রবেশ করেন। এছাড়াও বহু পাঠান সৈন্য ব্যবসায়ী, পর্যটক, ফকির ইত্যাদি ছদ্মবেশে প্রবেশ করেন। কিন্তু বর্তমান হাওড়া জেলার আমতার দুর্গে থাকা সেনা ইউনিটের গোয়েন্দারা পাঠান সেনাদের চিনতে পারে। তারাই রানী ভবশঙ্করীকে পাঠান সেনার আগমনের খবর পৌঁছে দেয়।
রানী ভবশঙ্করী এই সংবাদ পাওয়া মাত্রই পাঠান সেনাদের প্রতিহত করার পরিকল্পনা করেন। সেই মতো তিনি আশেপাশের দুর্গগুলি থেকে দক্ষ সেনাদের ডেকে নেন এবং তাদেরকে আশেপাশের জঙ্গলে লুকিয়ে থাকতে বলেন। তিনি নিজের সঙ্গে বিস্বস্ত নারী সেনাদের রাখেন। রাতে রানী ভবশঙ্করী যুদ্ধের পোশাক পরে, অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে পূজায় বসেন। পূজায় বসার সময় তিনি নিজের শরীরে একটি সাদা কাপড় জড়িয়ে নেন। গভীর রাতে ওসমান খানের সেনাবাহিনী রানী ভবশঙ্করীকে হত্যার উদ্দেশ্যে মন্দিরে আক্রমণ করেন। কিন্তু সেনারা প্রস্তুত থাকায় তুমুল যুদ্ধ শুরু হয়। রানী ভবশঙ্করীর নেতৃত্বে থাকা সেনারা পাঠান সেনাদের খণ্ডবিখণ্ড করেন। ওসমান খান পরাজিত ও নিহত হন। পিছনে থাকা পাঠান সেনাদের একটি দল কিছু দূরের গ্রামে থাকা একটি শৈব সাধুদের আখড়ায় আক্রমণ করেন। কিন্তু শৈব সাধুরা পাঠানদের তরোয়ালের জবাব তরোয়ালের দ্বারাই দেন। সেখানে শৈব সন্ন্যাসীরা বহু পাঠান সৈন্যকে হত্যা করেন।

রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে সেনা প্রশিক্ষণের শিবির স্থাপন করেন, যেগুলি রানী ভবশঙ্করী নিজে তদারকি করতেন। এরপরেই পাঠান সেনাদের বিরুদ্ধে বীরত্বের সঙ্গে লড়াইয়ের কথা, বাঘের মতো ক্ষিপ্রতায় তাঁর যুদ্ধ করার কাহিনী ভুরীশ্রেষ্ঠ রাজ্যের লোকের মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ে। তাঁকে ‘রায়বাঘিনী’ উপাধি দেওয়া হয়।

যদি রানী ভবশঙ্করী বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করে ওসমান খানকে পরাজিত না করতেন, তাহলে ভুরশুট রাজ্যে বিজাতীয় শাসন শুরু হতো এবং হিন্দুর মঠ-মন্দির, হিন্দুর সংস্কৃতি, সুখ-শান্তি সব ধ্বংস হয়ে যেত।

পশ্চিমবঙ্গ পেজ থেকে সংগৃহীত।
#love


আপনার মতামত লিখুন :

Comments are closed.

More News Of This Category
https://slotbet.online/