• November 14, 2025, 7:39 am
শিরোনাম
চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র শার্শায় কৃষকের বাড়ি ভাংচুর ও বোমা হামলা ঘটনার মুল হোতা তোতা আটক যশোর জেলা যুবদলের বহিষ্কৃত প্রচার সম্পাদক আলোচিত জনি ডিবি’র হাতে ঢাকায় আটক কর্ম আমাদের হাতে, কিন্তু তার ফল নয় সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার ইসলামকাটি গ্রামের দিন মজুর সুকলাল দাস ও কণিকা দাসের কন্যা পুষ্পমালা দাস রাধা-কৃষ্ণের নিত্য পূজার জন্য কিছু সাধারণ নিয়মা বলী নিচে দেওয়া হলোঃ যারা কুমিল্লার মুরাদনগরের বোনটির চরিত্রের ব্যবচ্ছেদ করছেন শিব লিঙ্গ পূজা হিন্দু ধর্মে, বিশেষ করে শৈব সম্প্রদায়ে, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাসনা পদ্ধতি রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনের পাইলট নিহত, এফ-১৬ বিমান ভূপাতিত আজব দুনিয়া আজব নিয়ম এই সমাজে – কি করবেন এরা স্বামী-স্ত্রী কখনো দীর্ঘদিন দূরে থাকবেন না বেসরকারি চাকরিতে ভাইভা বোর্ডে সবচেয়ে বেশি জিজ্ঞেস করা হয় নিচের ৭৭ টি প্রশ্নঃ যারা আপনার সাফল্য বা সুখ সহ্য করতে পারে না, কে দিল এই নাম কোন সে পুরুষ? কার জন্য নারী হলো বে*শ্যা প্রশ্ন একটাই সফলতা পেতে হলে আগে নিজেকে ডেভলপ করতে হবে ফিনল্যান্ডের একটি রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা ভাস্কর্য কলকাতার সোনাগাছিতে ঘটে যাওয়া সত্য ঘটনা আমরা সবাই মানুষ ভারতে বাংলাদেশিদের কিডনি চুরির ঘটনায় ডাক্তার আটক ঐতিহ্য বহন করে চলেছে লালগোলার রথযাত্রা ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজের সামনে হঠাৎ এক বৃদ্ধ রিকসাওয়ালা আসলেন সরকারী দপ্তরের ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে একটি প্রতারক চক্র শালিখা উপজেলায় বঙ্গবন্ধুর ৪৮তম শাহাদৎ বার্ষিকী পালন। হিন্দু মহিলাকে পাকিস্তানে মাথা কেটে খুন মৃত্যুরহস্যের জট ছাড়াতে যাদবপুরের হস্টেলে নিয়ে যাওয়া হল ধৃত সপ্তককে, চলছে ঘটনার পুনর্নির্মাণ মাঝরাতে নেশায় চুর হয়ে এক মাতাল বাড়ি ফিরছে ফিরে দেখা ইতিহাস বাংলাদেশ ও ভারত এবং পাকিস্তান রাষ্ট্র মা কখনো বাড়ির পুরুষদের সাথে খান নি গাথুনী এবং প্লাস্টারের হিসাব(টাইমলাইনে রেখে দিন) মাগুরার শ্রীপুরের জমিদার বাড়ি ইউরোপের একটি দেশ যেখানে এই দৃশ্য অহরহ দেখতে পাবেন দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ফের ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১০ জনের আমরা সবাই রাজা বাংলাদেশের প্রথম ধনী ও শিল্পপতি জহুরুল ইসলাম আপনার কি হাসি আসছে, হিরো আলম বই লিখেছে চলমান ও আসছে BDS বা বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে জরিপঃ বেদের মেয়ে জোসনা’র আয় মাত্র ৭ কোটি টাকা : দাবি আজিজের হারিয়ে যাওয়া এক বিখ্যাত পেশা-ভিস্তিওয়ালা। হিন্দি তো জাতীয় ভাষা! UP-র কোর্টে ওই ভাষায় সাক্ষী দিতে বাংলার কারুর অসুবিধা কোথায়?’ ভয়ংকর এক নারী প্রজন্মের অপেক্ষায় মাগুরায় অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল ও শিক্ষা সহায়তা সামগ্রী বিতরণ। সনাতন ধর্মের আদি পিতা ও আদি মাতা শালিখা চতুরবাড়িয়া বাজারে,বিএনপির আঞ্চলিক কার্যালয় শুভ উদ্বোধন। একজন নারী যদি তার মুখ বা কথা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে শালিখা চতুরবাড়িয়া বাজারে,বিএনপির আঞ্চলিক কার্যালয় শুভ উদ্বোধন মাগুরা শালিখায় ধানের শীষের কর্মী সভা -২০২৫ লন্ডনের ঝলমলে শহরে, এক নিরিবিলি অফিসরুমে বসে ল্যাপটপে রিপোর্ট লিখছিলেন ডা. মৌমিতা রায়। ডিভোর্স কেন বাড়ছে?” – ৯ মাসের বাস্তব গবেষণার ফলাফল দুই ভাইয়ের পাইলসের চিকিৎসার নামে ভয়ঙ্কর প্রতারণার অভিযোগ

আমার এক মাস্টারমশাই কোনদিন কারুর গায়ে হাত তুলতেন না

Reporter Name 221 Time View
Update : শিরোনাম শুক্রবার, জুন ২১, ২০২৪

আমার এক মাস্টারমশাই কোনদিন কারুর গায়ে হাত তুলতেন না। সেই তিনিই একবার মেজাজ হারিয়ে একজন ছাত্রকে চড় মেরে ফেলেছিলেন। ইস্কুল ছুটির পর নিজে সেই ছাত্রকে নিয়ে গিয়ে দোকান থেকে মিষ্টি কিনে খাইয়েছিলেন।

মনে পড়ছে আরও একজনের কথা। বাড়িতে সবসময় কয়েকটা বাড়তি ছাতা রাখতেন। বৃষ্টির দিনে টিউশন পড়তে আসা ছাত্রছাত্রীদের জনে জনে জিজ্ঞাসা করতেন ছাতা আছে কিনা; না থাকলে দিয়ে বলতেন “জানি তোদের বৃষ্টিতে ভিজতে ভাল লাগে, কিন্তু এই সময়টা ভাল না। ভিজিস না। ছাতাটা নিয়ে যা। সামনের দিন নিয়ে আসিস।“

মফঃস্বলের এক অতি প্রবীণ মাস্টারমশাইকে তাঁর রোগশয্যায় ‘কি করতে ইচ্ছে করছে’ জিগ্যেস করায় প্রিয় ছাত্রের নাম করে বলেছিলেন, ওকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে।

ইস্কুলের সাথে বেড়াতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়া ছাত্রীর মাথার কাছে বসে রাত জেগেছিলেন যে স্যার কিম্বা ইস্কুলের মাঠে খেলতে গিয়ে চোট পাওয়া ছাত্রকে নিয়ে হাসপাতালে দৌড়ে ছিলেন যে মাস্টারমশাই, তাঁদের তখন আলাদা আলাদা নাম ছিল হয়ত — প্রমুখ, কিন্তু আজ এতগুলো বছর পেরিয়ে এসে মনে হয় তাঁদের একটাই পরিচয় ছিল – ‘শিক্ষক’ । তাঁরা বাংলা-ইতিহাস-ভূগোল-অঙ্ক-বিজ্ঞানের বাইরেও কি যেন একটা শিখিয়েছিলেন, সিলেবাসে যার হদিশ মেলেনি কোনদিন।

বিশ্বাস করুন, সিলেবাসের মধ্যে আর সিলেবাসের বাইরের অনেক অনেক জিনিস শেখানোর ফাঁকে এক মুহূর্তের জন্যেও বুঝতে দেননি এটা তাঁদের জীবিকা।

ছাত্রের কাছে হেরে গিয়ে যে শিক্ষক আনন্দে কেঁদে ফেলেন, কিম্বা ছাত্রকে শাস্তি দিয়ে যে শিক্ষক নিজেই কষ্ট পান, শিক্ষকতা শুধুই তাঁর জীবিকা হতে পারেনা।

এত বছরে সিলেবাসের মধ্যের আর সিলেবাসের বাইরের যা কিছু শিখেছি যতজনের কাছ থেকে, তাঁদের সকলকে আমার আনত প্রণাম। যা কিছু শিখতে পারিনি তার দায় পুরোটাই আমার। তার জন্য যা শাস্তি প্রাপ্য, মাথা পেতে নিতে রাজি আছি। শুধু একটাই অনুরোধ —- বহুদিন আগে যে ছাতাটা দিয়েছিলেন সেটা ফেরত দিতে বলবেন না। আপনাদের দেওয়া ওই ছাতাটার আজও বড্ড দরকার – সময়ে এবং অসময়ে। শুধু ওই ছাতার আশ্রয় পেতেই সারাজীবন আপনাদের ছাত্র হয়ে থাকব।

ভালো থাকবেন স্যার সুস্থ থাকবেন সবাই।
#সকল_শিক্ষকদের_জন্য
সংগৃহীত পোস্ট।


আপনার মতামত লিখুন :

Comments are closed.

More News Of This Category
https://slotbet.online/